রাসায়নিক শব্দ-পরিচিতি ও পরিভাষা: তুল্যাংকভার-Equi- valent weight: যোজনভার-Combining weight; মিথোহুপাত হরর-Law of Reciprocal weight, তুল্যাংকভার সূত্র-Law of Equivalent weight”; যোজনভার সূত্র-Law of Combining weight; দহন-নল-Combustion tube দহন চুল্লী-Combustion furnace কোশ-Boat; প্রতিস্থাপন-Replacement. তুল্যাংকভারের ধারণা নিখোহুপাত পুত্রের প্রত্যক্ষ অবদান। হৃতরাং নিগোদুশাত পুত্রের আলোচনার পরে তুল্যাংকভারের বর্ণনা বাঞ্ছনীয়। মিবোহুপাত হুত্র বা তুল্যাংকভার পুত্র অথবা যোজনভার পুত্র যে একার্থক তাহাও ব্যাখ্যা করা বায়োজন। ভুল্যাংকুভারও যে। যোজনভারেষ সমার্থক তাহা বিশ্লেষণ করাও আবগুক। বিভিন্ন মৌল যোজনভারের অনুপাতে যে যৌগ গঠন করে এসম্বন্ধে ছাত্রদের সম্যক অনুধাবন বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ডুমা-পদ্ধতিতে কার্বন
ও অকৃক্সিজেনের স্তায় অধাতু এবং হাইড্রোজেন প্রতিস্থাপন, অক্সিজেন সংযোজন বা বিয়োজন, ক্লোরিন সংযোজন বা বিয়োজন এবং বাহু প্রতিস্থাপন পদ্ধতিতে ধাতুর তুল্যাংকভার নির্ণয় পদ্ধতি পাঠক্রমের অন্তভূক্ত। তুল্যাংকভারের কল্পনা প্রথম প্রবর্তন করেন জার্মান বিজ্ঞানী রিকটার (Ricter)। তুল্যাংকভারকে যোজনভারও বলা হয়। ইংরেজী প্রতিশব্দ অনুযায়ী তুল্যাংকভারকে ইকুইভ্যালেন্ট ওয়েট (equivalent weight) এবং যোজনভারকে কম্বাইনিং ওয়েট (combining weight) বলা হয়। কি পরিমাণ ওজনে দুইটি মৌলিক পদার্থ পরস্পরে যুক্ত হইয়া যৌগ গঠন করে তাহা নির্দেশ করে রিকটার প্রবর্তিত মিথোনুপাত সূত্র বা রেসিপ্রোক্যাল সূত্র। যে অনুপাতে দুইটি মৌলিক পদার্থ পরস্পরে যুক্ত হইয়া যৌগ গঠন করে সেই আনুপাতিক ওজনকে বলা হয় পদার্থ দুইটির তুল্যাংকড়ার বা যোজনভার। স্বতরাং তুল্যাংকভারের কল্পনা প্রত্যক্ষভাবে মিথোহুপাত সূত্র হইতে’ অনুস্বত সেজন্ত তুল্যাংকভার সম্বন্ধে আলোচনার পূর্বে মিথোঁহুপাত ও সম্বন্ধে সম্যক্ ধারণা প্রয়োজন।
প্রাথমিক রসায়ন তৃতীয় প্রাথমিক রসায়ন তৃতীয়
প্রাথমিক রসায়ন তৃতীয় প্রাথমিক রসায়ন তৃতীয়
poi